সহজ কিস্তিতে লোন কীভাবে সহজেই পেতে পারেন জেনে নিন

আসসালামু আলাইকুম আশা করছি সকলে ভালো আছেন, আজকের পোস্টে আপনাদেরকে জানাবো সহজ কিস্তিতে লোন কীভাবে সহজেই পেতে পারেন এছাড়াও লোন সম্পর্কিত সকল তথ্য যে তথ্যগুলি একজন লোন গ্রাহকের লোন নেওয়ার পূর্বে অবশ্যই জানা দরকার। তো চলুন শুরু করা যাক।
সহজ কিস্তিতে লোন কীভাবে সহজেই পেতে পারেন জেনে নিন
সহজ কিস্তিতে লোন, জরুরী লোন বাংলাদেশ, সরকারি লোন, অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ, অনলাইন মোবাইল লোন নেওয়ার সুবিধা, ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় এসব বিষয়ে জানুন আজকের পোস্টে।

সহজ কিস্তিতে লোন

বাংলাদেশে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক বা সংস্থা রয়েছে। যেগুলো গ্রাহকদের সহজ কিস্তিতে ৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন দিয়ে থাকে। যেমন: আশা, ব্র্যাক, গণমূখী, একটি বাড়ি একটি খামার, বুরো বাংলাদেশ ইত্যাদি। আপনি যেকোন প্রয়োজনে এসব ব্যাংক বা সংস্থা থেকে সহজ কিস্তিতে লোন নিতে পারবেন।

সহজ কিস্তিতে লোন নিতে চাইলে কয়েকটি পদক্ষেপ অনুসরণ করতে পারেন:

প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করুন: আপনি কত টাকা লোন নিতে চান এবং কী উদ্দেশ্যে ব্যবহার করবেন তা স্পষ্ট করে নিন। এর ভিত্তিতে আপনি সঠিক লোনের পরিমাণ ও শর্তাবলী নির্ধারণ করতে পারবেন।

বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তুলনা করুন: ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে লোনের বিভিন্ন অফার তুলনা করুন। সুদের হার, কিস্তির মেয়াদ, প্রক্রিয়া এবং অন্যান্য শর্তগুলি যাচাই করুন।

আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করুন: আপনি যে প্রতিষ্ঠানে লোন নিতে চান, তাদের ওয়েবসাইট বা শাখায় গিয়ে আবেদন করুন। সাধারণত, আপনাকে কিছু ডকুমেন্ট যেমন পরিচয়পত্র, আয়বহি, বাসস্থান প্রমাণ ইত্যাদি জমা দিতে হবে।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত করুন: আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় সব ডকুমেন্ট প্রস্তুত রাখুন। এতে আপনার পরিচয়পত্র, ঠিকানা প্রমাণ, আয়বহি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

লোন অনুমোদন ও কিস্তির পরিকল্পনা: আবেদন প্রক্রিয়া শেষে যদি আপনার লোন অনুমোদিত হয়, তাহলে কিস্তির পরিকল্পনা অনুযায়ী আপনাকে নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করতে হবে।

দায়িত্ব পালন করুন: কিস্তির সময়সূচী মেনে নিয়মিত কিস্তি পরিশোধ করুন। এটি আপনার ক্রেডিট স্কোর উন্নত রাখতে সাহায্য করবে এবং ভবিষ্যতে লোন পাওয়া সহজ করবে।

জরুরী লোন বাংলাদেশ

বর্তমান সময়ে অনলাইনের বিভিন্ন জায়গা থেকে জরুরী প্রয়োজনে লোন পাওয়া যায়। বাংলাদেশের বিকাশ থেকে খুব সহজে আমরা লোন নিতে পারি। কিন্তু আমরা চাইলেই বিকাশ থেকে এতো সহজে লোন নিতে পারবো না। বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার প্রথম শর্ত আপনার একটা বিকাশ অ্যাকাউন্ট থাকা লাগবে। শুধুমাত্র বিকাশ অ্যাকাউন্ট থাকলেই আপনি বিকাশ থেকে লোন নিতে পারবেন না। 
জরুরী লোন বাংলাদেশ
এর জন্য আপনার একটি চলমান অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। সে অ্যাকাউন্ট দিয়ে মাসিক একটা নির্দিষ্ট পরিমান টাকা লেনদেন করতে হবে। তাহলেই আপনি বিকাশ থেকে লোন নিতে পারবেন। শুধুমাত্র একটা এক্টিব বিকাশ অ্যাকাউন্ট থাকলেই যে আপনি লোন পেয়ে যাবেন এমন না। বিকাশ থেকে শতকরা ২% থেকে ৩% মানুষ লোন পেয়ে থাকে।


অর্থাৎ ১০০ জন লোনের জন্য আবেদন করলে সেখান থেকে মাত্র ২-৩ জন গ্রাহক এই লোন সেবা পেয়ে থাকে। সর্বশেষ কথা হলো বাংলাদেশের যেকোন মোবাইল ব্যাংকিং থেকে আপনি সহজে লোন নিতে পারবেন না। এখন আপনাদের মনে একটা প্রশ্ন আসতে পারে আর সেটা হচ্ছে আমরা যদি মোবাইল ব্যাংকিং থেকে লোন নিতে না পারি তাহলে কোথায় থেকে লোন নিতে পারবো।

সে প্রশ্নের উত্তরেই আমরা আসতেছি। বাংলাদেশে অনেক গুলো ব্যাংক রয়েছে যেগুলো থেকে আমরা লোন নিতে পারবো। তবে জরুরী লোন নেওয়ার জন্য আমাদের ব্যবহার করতে হবে বাংলাদেশ ব্রাক ব্যাংক। ব্রাক ব্যাংক থেকে আপনারা খুব সহজে জরুরী লোন নিতে পারবেন।

সরকারি লোন

আমরা ইতিমধ্যে সহজ কিস্তিতে লোন সম্পর্কে ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি। এখন আমরা জানবো সরকারের লোন সম্পর্কে। সরকারি লোন সাধারণত বিভিন্ন সরকারি সংস্থা বা ব্যাংক দ্বারা প্রদান করা হয় এবং এর উদ্দেশ্য সাধারণত জনগণের আর্থিক উন্নয়ন, ব্যবসা শুরু করা, শিক্ষা লাভ করা, অথবা বাসস্থান উন্নয়ন করা। সরকারি লোনের কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য এবং প্রকারভেদ নিচে দেওয়া হলো:

প্রকারভেদ
শিক্ষা লোন: ছাত্রদের উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্য প্রদান করা হয়। যেমন, সরকারি ব্যাংকগুলির মাধ্যমে শিক্ষাবৃত্তি বা শিক্ষা ঋণ।
ব্যবসা লোন: ছোট ও মাঝারি ব্যবসা শুরু বা সম্প্রসারণের জন্য। যেমন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ (SME) লোন।
কৃষি লোন: কৃষকদের ফসল উৎপাদন বা কৃষি কাজের জন্য। যেমন, কৃষি উন্নয়ন লোন।
বাসস্থান লোন: ঘর নির্মাণ বা ক্রয়ের জন্য। যেমন, সরকারি গৃহঋণ প্রকল্প।
সুবিধা:
নিম্ন সুদের হার: সাধারণত সরকারি লোনের সুদের হার বেসরকারি লোনের তুলনায় কম হয়।
সহজ শর্তাবলী: অনেক সময় আবেদন প্রক্রিয়া সহজ এবং শর্তাবলী শিথিল হয়।
অনুদান বা ভর্তুকি: কিছু সরকারি লোনে ভর্তুকি বা অনুদানের সুবিধা থাকতে পারে।
আবেদন প্রক্রিয়া:
যোগ্যতা যাচাই করুন: কোন লোনের জন্য আপনি উপযুক্ত কিনা তা যাচাই করুন।
ডকুমেন্ট প্রস্তুত করুন: প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট যেমন পরিচয়পত্র, আয়বহি, প্রস্তাবিত প্রকল্পের বিস্তারিত ইত্যাদি প্রস্তুত করুন।
আবেদন করুন: নির্ধারিত ফরম পূরণ করে আবেদন করুন। আবেদন প্রক্রিয়া সরকারি ব্যাংক বা সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থার ওয়েবসাইট বা শাখায় করা যেতে পারে।
পর্যালোচনা ও অনুমোদন: আবেদন পর্যালোচনা হবে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লোন অনুমোদন হবে।
প্রধান সরকারি লোন প্রোগ্রাম:
  • মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ফান্ড লোন
  • আবাসন সহায়তা লোন
  • মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশ লোন
  • ছাত্রদের জন্য শিক্ষা লোন
প্রতিটি প্রোগ্রামের নিজস্ব শর্তাবলী ও নির্দেশনা রয়েছে, তাই বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য স্থানীয় সরকারি অফিস বা ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত।

অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ

অনলাইন মোবাইল লোন নেওয়ার জন্য প্রথমে নির্দিষ্ট একটি প্রতিষ্ঠান নির্ধারণ করতে হবে। এরপর, ঐ প্রতিষ্ঠানের মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। তারপর, অ্যাপের মধ্যে প্রবেশ করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে। তারপর, লোন অপশন থেকে লোনের জন্য আবেদন করতে হবে। মূলত এই নিয়মে অনলাইনে মোবাইলের মাধ্যমে লোন নিতে হয়।


অনলাইন থেকে মোবাইলের মাধ্যমে লোন নেওয়ার জন্য গুগল প্লে স্টোরে বেশ কয়েকটি অ্যাপ রয়েছে। এই সকল অ্যাপের মাধ্যমে ৫০০ টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত লোন নেওয়া সম্ভব। তবে তার মধ্যে বিকাশ, ই ঋণ, সিটি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, এবি ব্যাংক অন্যতম। সিটি ব্যাংক মূলত বিকাশের মাধ্যমে অনলাইনে লোন প্রদান করে।

যদিও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শর্ত বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন; বিকাশের মাধ্যমে লোন নেওয়ার জন্য অবশ্যই বিকাশের মাধ্যমে বেশি বেশি লেনদেন করতে হবে এবং বিকাশে পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা থাকতে হবে। এভাবে কিছু কিছু মোবাইল ব্যাংকিং সর্বোচ্চ ৩০ হাজার টাকা লোন প্রদান করে আবার কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা বা তারও বেশি টাকা লোন প্রদান করে।

বিকাশ থেকে মোবাইল লোন--
বর্তমান বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং এর মধ্যে নাম্বার ওয়ান প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে বিকাশ অ্যাপস। বিকাশ অ্যাপস এর নাম শুনলে মনের মধ্যে একটি বিশ্বস্ততার সৃষ্টি হয়। কারণ বিকাশ বিগত কয়েক বছর ধরে আমাদের মধ্যে রয়েছে। বিকাশ অ্যাপসের বিশ্বস্ততা রয়েছে অনেক। আপনি চাইলে এখান থেকে অনলাইনে মোবাইল লোন নিতে পারেন।

বিকাশ অ্যাপস বাংলাদেশের ব্র্যাক ব্যাংক এর প্রতিষ্ঠাতা। তাই আপনি চাইলে এখান থেকে বিকাশ অ্যাপস মোবাইল লোন নিতে পারেন। বিকাশ অ্যাপ থেকে লোন দেয়ার বেশি সুবিধা রয়েছে। 

আপনি এখানে অনেকগুলো নিয়ম মেনে বিকাশে লোন পরিশোধ করতে পারেন। আপনার যদি লোনের প্রয়োজন হয়। তাহলে আপনি এখান থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণে লোন নিয়ে আপনার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে পারেন। বিকাশ ব্যাংক বাংলাদেশের একটি বিশ্বস্ত মোবাইল ব্যাংক।

ব্র্যাক ব্যাংক অনলাইন লোন--
ব্র্যাক ব্যাংক সুবিধা অ্যাপের মাধ্যমে লোন প্রদান করে আসছে অকেন দিন থেকেই। আপনি প্লে স্টোরে BBL Shubidha নামক একটি মোবাইল অ্যাপ পাবেন। প্রথমে অ্যাপটি ইন্সটল করে ফোন নাম্বার দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন সম্পুর্ন করতে হবে।

এবারে লোনের জন্য আবেদন করতে প্রয়োজনীয় সকল তথ্য দিয়ে আবেদন ফরম পূরণ করে সাবমিট করতে হবে। ব্যাংক কতৃক আবেদন অনুমোদন করার সাথে সাথেই লোনটি পাওয়া যাবে। বিভিন্ন মেয়াদে আপনি এই লোন সুবিধা নিতে পারবেন।

অনলাইন মোবাইল লোন নেওয়ার সুবিধা

অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ থেকে কিভাবে পাবেন সেই সম্পর্কে জেনেছি। এখন আসুন আমরা জেনে নেই অনলাইন মোবাইল লোন নেওয়ার সুবিধাগুলি কি। কেননা আমরা কোথাও থেকে লোন নিতে গেলে সুবিধার কথা আগে বিবেচনা করি। তাই এক্ষেত্রেও কোন ব্যতিক্রম নয়। তাহলে চলুন এখন আমরা একনজরে দেখে নেই অনলাইন মোবাইল লোন নেওয়ার সুবিধাগুলো।
অনলাইন মোবাইল লোন নেওয়ার সুবিধা
দ্রুত এবং সহজ মাধ্যমঃ যেহেতু লোনের প্রক্রিয়াকে অনলাইন ভিত্তিক তাই এই লোনের ক্ষেত্রে কার্যক্রম গুলো খুব তাড়াতাড়ি হয়ে থাকে। যেহেতু এটি বাড়িতে বসে থেকেও আবেদন করা যায় তাই এটি আরো একটি সহজ এবং দ্রুতগতির মাধ্যম।

অনেক সুবিধাঃ যেহেতু এই লোনের আবেদন ঘরে বসে থেকেই করা যাচ্ছে তাই এই কাজটি অনেকটাই সুবিধাজনক।

সুদঃ অনলাইন ভিত্তিতে মোবাইলের লোনের জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে সুদের পরিমাণকে একটি অসুবিধা হলেও বিবেচনা করা যেতে পারে। কেননা এখানে সুদের হার অনেকটাই বেশি নেওয়া হয়ে থাকে।

আপনি যদি অনলাইন থেকে মোবাইল লোন নিতে জানতে হলে আপনি বেশকিছু মাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন। সেই সকল জনপ্রিয় এবং মাধ্যমের মধ্যে মোবাইল অ্যাপসগুলোতে রয়েছে নগদ, বিকাশ, সহজ, Amarpay ইত্যাদি।


আপনি যখন এই সকল লোন নেওয়ার জন্য অ্যাপসগুলো ইন্সটল করবেন তারপরে আপনার নিচের ব্যক্তিগত তথ্যগুলো দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে। তারপরে আপনার নিজের পছন্দমতো একটি অ্যামাউন্ট নির্ধারণ করে নিয়ে 

সেখান থেকে লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। যখন আপনি লোনের জন্য নির্বাচিত হবেন তখন আপনার সেই লোনের টাকা মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। এরপর সেই টাকা আপনি নিজের পছন্দমত খরচ করতে পারবেন।

ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায়

ব্যাংক লোন পাওয়ার জন্য কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হতে পারে। এখানে কিছু মূল ধাপ তুলে ধরা হলো:

আপনার প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করুন: লোনের পরিমাণ, টাইপ (যেমন ব্যক্তিগত, গাড়ি, বাড়ি ইত্যাদি), এবং সময়কাল ঠিক করুন।

ব্যাংক নির্বাচন করুন: বিভিন্ন ব্যাংক এবং তাদের প্রস্তাবিত লোনের শর্তাবলী তুলনা করুন। কিছু ব্যাংক ভালো সুদের হার এবং সুবিধা দিতে পারে।

ডকুমেন্টেশন প্রস্তুত করুন: সাধারণত, আপনাকে নিচের কিছু ডকুমেন্ট জমা দিতে হতে পারে:
  • পরিচয়পত্র (যেমন জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট)
  • ঠিকানার প্রমাণ (যেমন বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল)
  • আয় প্রমাণ (যেমন বেতন স্লিপ, ট্যাক্স রিটার্ন)
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট
লোনের জন্য আবেদন করুন: আপনার নির্বাচিত ব্যাংকে লোনের জন্য আবেদন করুন। আপনি অনলাইন অথবা ব্যাংকের শাখায় গিয়ে আবেদন করতে পারেন।

ক্রেডিট স্কোর যাচাই করুন: ব্যাংক আপনার ক্রেডিট স্কোর এবং পূর্ববর্তী ঋণের ইতিহাস যাচাই করবে। একটি ভাল ক্রেডিট স্কোর লোন পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।

ব্যালেন্স শিট এবং আয়ের বিস্তারিত প্রদান করুন: বিশেষ করে ব্যবসায়িক লোনের ক্ষেত্রে, আপনার ব্যবসার ব্যালেন্স শিট, লাভ-ক্ষতির বিবরণ এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট নথি জমা দিতে হতে পারে।

লোনের শর্তাবলী বুঝে নিন: লোনের সুদের হার, মাসিক কিস্তি, শোধের সময়কাল ইত্যাদি শর্তাবলী সম্পর্কে স্পষ্টভাবে জানুন।

অ্যাপ্লিকেশন প্রসেস ফলোআপ করুন: আবেদন জমা দেওয়ার পর, ব্যাংক আপনার আবেদন পর্যালোচনা করবে। প্রয়োজন হলে তাদের সাথে যোগাযোগ রাখুন এবং অতিরিক্ত তথ্য প্রদান করুন।

লোন অনুমোদন এবং স্বাক্ষর: আপনার আবেদন অনুমোদিত হলে, ব্যাংক আপনাকে লোন চুক্তির কপি প্রদান করবে। শর্তাবলী যাচাই করে সই করুন।

লোনের টাকা গ্রহণ করুন: চুক্তিতে সই করার পর, লোনের পরিমাণ আপনার অ্যাকাউন্টে জমা করা হবে।

আমাদের শেষ কথা

প্রিয় বন্ধুরা, আপনারা ইতিমধ্যে সহজ কিস্তিতে লোন বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। উপরে দেওয়া তথ্যগুলো আপনার সহজ কিস্তিতে লোন নেওয়ার বিষয়ে উপকারে আসবে। সহজ কিস্তিতে লোন এই পোস্টে আপনার যদি কোন মন্তব্য থেকে থাকে তাহলে নিচে দেওয়া মন্তব্য বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন আমাদেরকে। আর এমন মজার মজার পোস্ট নিয়মিত পড়তে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটটি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Umme Haney'র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url