ডায়রিয়া হলে করণীয় কি বিস্তারিত ভাবে জেনে নিন

আমাদের দেশে ডায়রিয়া খুব সাধারণ এক স্বাস্থ্য সমস্যা। আজকের এই আর্টিকেলে ডায়রিয়া হলে করণীয় কি এই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। অনেকেই ডায়রিয়া হলে করণীয় কি এই সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আসুন আজ আমরা ডায়রিয়া রোগটি সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নিই।
ডায়রিয়া-হলে-করণীয়-কি
আপনি যদি আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন তাহলে ডায়রিয়া হলে করণীয় কি এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

ডায়রিয়া হলে করণীয় কি

ডায়রিয়া মূলত পেটের রোগ। এই রোগে আক্রান্ত হলে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে জল বেরিয়ে যায়। শরীরে পানি এবং লবণের পরিমাণ কমে গেলে ডায়রিয়া ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। চিকিৎসকদের মতে, ডায়রিয়ার শুরুতেই পানি এবং পানি জাতীয় খাবার খেলে রক্ষা পাওয়া যায়। আসুন জেনে নেই ডায়রিয়া হলে করণীয় গুলো কি-
  • মলত্যাগে স্যানিটারি ল্যাট্রিন ব্যবহার করুন।
  • পায়খানা করার পর ও খাওয়ার আগে অবশ্যই সাবান দিয়ে ভালো করে হাত ধুয়ে নিন।
  • খাবার তৈরি করা ও পরিবেশন করার আগেও হাত ধুয়ে নিন। ব্যবহার্য থালা-বাসন, চামচ-বাটি ইত্যাদিও ভালো করে ধুয়ে নিন। এসব কাজে নিরাপদ পানি ব্যবহার করুন।
  • ছয় মাস বয়স পর্যন্ত শিশুকে শুধু বুকের দুধ খাওয়ান।
  • বাসি-পচা খাবার, মাছি বসা খাবার এবং বাইরের খোলা খাবার, শরবত বা ফলের রস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • রান্না করা খাবার বেশিক্ষণ বাইরে রেখে দিলে তাতে রোগজীবাণু দ্রুত বৃদ্ধি পায়। সুতরাং খাবার খেয়ে নিন গরম গরম। বাড়তি খাবার ঠান্ডা করে রেখে দিন ফ্রিজে। পরে খাওয়ার সময় আবার ভালো করে গরম করে নেবেন।
  • পরিষ্কার পাত্রে রাখা টিউবওয়েলের নিরাপদ পানি কিংবা ফোটানো পানি ঠান্ডা করে পান করুন। পানি ফুটিয়ে জীবাণুমুক্ত করতে হলে চুলায় পানি ফুটতে শুরু করার পর ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর্যন্ত সময় ফোটাতে হবে। পানি ঠান্ডা হলে মাটির কলস বা কাচের জার বা বোতলে রাখুন। প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহার না করাই ভালো।

ডায়রিয়া হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত

ডায়রিয়া বা পেটের অসুখে অনেকেই ভুগে থাকেন। যারা ঘন ঘন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হন, তারা অবশ্যই বাইরের খাবার কম খাবেন। ডায়রিয়ার সবচেয়ে বড় ওষুধ খাওয়ার স্যালাইন। বড়দের ক্ষেত্রে স্যালাইন খাওয়ানো যেতে পারে। এতে শরীরে খাবারের ঘাটতি পূরণ হয়। ডায়রিয়া হলে যেহেতু শরীরে লবণ-পানির স্বল্পতা হয়, তাই তা পূরণ করাই হবে প্রধান লক্ষ্য।

অনেকে মনে করেন, ডায়রিয়া হলে স্বাভাবিক খাবার খাওয়া যাবে না। এটি ঠিক নয়। রোগীর সব সময় শুধু স্যালাইন খেতে ভালো নাও লাগতে পারে। তাই রুচি ও পছন্দ অনুযায়ী খাবার খেতে দিতে হবে। তবে স্বাভাবিক খাবার একটু নরম করে খাওয়ানো উচিত। খাওয়ার স্যালাইনের পাশাপাশি ডাবের পানি ও যেকোনো ফলের রস খাওয়ানো যায়। 

হঠাৎ ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হলে অনেকে এটি থামাতে নানা ধরনের ওষুধ খেতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। আসলে বেশির ভাগ ডায়রিয়ায় কোনো ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন নেই। কেবল যে পানি ও লবণ শরীর থেকে বেরিয়ে যায়, সেটা খাওয়ার স্যালাইন দিয়ে পূরণ করলেই চলবে। বেশির ভাগ ডায়রিয়া নিজে থেকেই সেরে যায়। তবে বাজারে ডায়রিয়া বন্ধ করার কিছু ওষুধ প্রচলিত আছে।


দোকানে গেলে দোকানি এগুলো ধরিয়ে দেন। অনেকে শুনে শুনে খান। যেমন লপেরামাইড, কোডিন-জাতীয় ওষুধ। অনেকে আবার সিপ্রোফ্লক্সাসিন বা অ্যাজিথ্রোমাইসিন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক খেয়ে ফেলেন। ফ্লাজিল বা মেট্রোনিডাজলও খুব প্রচলিত। কিন্তু মনে রাখবেন, প্রয়োজন ছাড়া এগুলো খাওয়া ঠিক নয়। লপেরামাইড হলো অ্যান্টিমটিলিটি ওষুধ।

মানে এটি খেলে অন্ত্রের চলন কমে যায়, ফলে বারবার টয়লেটে যাওয়ার প্রবণতা কমে। কিন্তু এটি ডায়রিয়া সারাতে সাহায্য করে এমন কোনো প্রমাণ নেই। বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে এ ধরনের ওষুধ খাওয়া বারণ। যেমন ১২ বছর বয়সের নিচে শিশুর যদি ডায়রিয়ার সঙ্গে জ্বর বা পেট কামড়ানো থাকে, পেট ফুলে যাওয়া বা আলসারেটিভ কোলাইটিস-জাতীয় রোগে।

এ ছাড়া এ ধরনের ওষুধ খেলে মাথা ঘোরা, মাথা হালকা বোধ হওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি হতে পারে।উল্টো দিকে সিপ্রোফ্লক্সাসিন, মেট্রোনিডাজল বা অ্যাজিথ্রোমাইসিন ইত্যাদি হলো অ্যান্টিবায়োটিক। আমরা জানি যে বেশির ভাগ ডায়রিয়াই হলো ভাইরাসজনিত, কখনো কখনো ফুড পয়জনিংয়ের কারণে হয়ে থাকে। এ ধরনের ডায়রিয়া এমনিতেই সারে।

কোন ধরনের ডায়রিয়ায় অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হবে, তার স্পষ্ট নির্দেশিকা আছে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাওয়া উচিত। তার মানে সাধারণ ডায়রিয়ায় কোনো ওষুধপত্র না খেয়ে বিশ্রাম নিন, বারবার খাওয়ার স্যালাইন বা ডাবের পানি পান করুন, বেশি করে তরল খান। এটাই যথেষ্ট। তবে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ও প্রয়োজনীয় খাবার খান।

কি খেলে পাতলা পায়খানা বন্ধ হয়

শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে অনেকে চিন্তিত থাকে তার মধ্যে যদি হয়ে থাকে পাতলা পায়খানা তাহলে আরো চিন্তায় পড়ে যায় এর থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য আমাদের কাছে কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে যা আমি আপনার মাঝে পেশ করতে চলেছি যার মাধ্যমে আপনি ১০০% পাতলা পায়খানা থেকে রেহাই পেতে পারেন সেই সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত দেওয়া হল সেই খাদ্য তালিকা যা খাবার মাধ্যমে পাতলা পায়খানা ভালো হয়।

লবণ পানি পানঃ পাতলা পায়খানা হলে সর্বপ্রথম চেষ্টা করবেন ORS স্যালাইন খেতে। যদি হাতের কাছে স্যালাইন না পান, তাহলে এক গ্লাস পানিতে এক চিমটি লবণ এবং সম্ভব হলে এক চির লেবুর রস দিয়ে শরবত বানিয়ে খেয়ে নিন। পেটে ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করলে পাতলা পায়খানা হয়, আর লবণ ব্যাকটেরিয়া দমন করতে সক্ষম।

তরল খাবার খানঃ যেহেতু পাতলা পায়খানা হলে শরীর থেকে অধিক পরিমাণে পানি ও খনিজ বেরিয়ে যায়। তাই আমাদের বেশি করে তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে।যেমনঃ- ঘন ঘন ORS স্যালাইনের পানি পান, ডাবের পানি এবং লেবুর শরবত সহ চিড়ার পানি, ভেজিটেবল স্যুপ এবং সাবু খেতে হবে। এই খাবার গুলো শরীরের পানি ও খনিজের ঘাটতি পূরণ করে।


মধু এবং দারচিনিঃ মধু একটি প্রাকৃতিক ঔষধ হিসেবে কাজ করে থাকে দেহের জন্য এবং স্বাস্থ্যের যেকোন সমস্যায় দেখা দিলে মধু একটি কার্যকরী উপায় হিসেবে কাজ করে থাকে এবং এটি সবচাইতে ঘরোয়া ভালো একটি উপায় তা হলো পর্যাপ্ত পরিমাণের কিছু মধু নিন এবং তাতে দারচিনি গুড়ো করে মিশিয়ে নিন এবং পরিমাণ মতো পানি দিয়ে

একটি শরবত বা এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে নিতে পারেন এবং প্রতিদিন সকালে খাওয়ার চেষ্টা করুন এতে যেকোনো ধরনের পাতলা পায়খানা দূর করতে সাহায্য করবে এবং পানি শূন্যতার ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করবে তাই মধু দারচিনি এবং পানি একত্রে মিশিয়ে সকালে বাসে পেটে খাওয়ার চেষ্টা করুন এতে পাতলা পায়খানা থেকে মুক্তি পাবেন।

ডায়রিয়া হলে কি কি খাওয়া যাবে না

পেট খারাপ বা ডায়েরিয়ার মতো সমস্যায় খাবারের দিকে খেয়াল রাখা সবার আগে জরুরি। কারণ এসময় সব ধরনের খাবার খাওয়া যায় না। আবার সব খাবার এ ধরনের সমস্যায় উপকারীও নয়। ডায়রিয়া হলে কিছু কিছু খাবার রোগীকে সুস্থ হতে সাহায্য করে। আবার এমন কিছু খাবার আছে যা এসময়ে এড়িতে চলা উচিত। এজন্য এসময় খাবারের বিষয়ে সাবধান হওয়া প্রয়োজন। ডায়রিয়া হলে কি কি খাওয়া যাবেনা তা নিচে উল্লেখ করে দেওয়া হল-
ডায়রিয়া-হলে-কি-কি-খাওয়া-যাবে-না
দুধ: ডায়রিয়া থেকে সম্পূর্ণ সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত দুধ বা দুগ্ধ জাতীয় খাবার খাবেন না। দুধ হজমে সমস্যা করে এবং এই সময় পেটে গ্যাস তৈরি করতে পারে। পনির, দুধ, মাখন জাতীয় খাবার এ সময় না খাওয়াই ভালো।

ফলের জুস: ডায়রিয়া হলে শরীরে পানি স্বল্পতা দূর করার জন্য তরল খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে ফলের জুস ও শরবত খাওয়া যাবে না। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে যা ডায়রিয়ার লক্ষণ আরো বাড়িয়ে দিতে পারে। বিশেষ করে রাস্তাঘাটে অথবা বাজারে শরবত ও ফলের জুস কিনে খাওয়া থেকে সবসময় বিরত থাকতে হবে। কারণ জুস বানানোর ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং বিশুদ্ধ পানি ব্যবহার হয়েছে কিনা সেই ব্যাপারে সন্দেহ থেকে যায়।

চা বা কফি: ক্যাফেইনজাতীয় পানীয় ডায়রিয়া হলে খাওয়া উচিত নয়। চা বা কফির পরিবর্তে আদা–‍চা খাওয়া যেতে পারে।

ফাস্টফুড খাওয়া যাবে না: ফাস্টফুডে রয়েছে লবণ, মসলা, তেল। এমনকি এসব খাবার তৈরির মূল উপকরণ হলো ময়দা। আর এসব উপাদান কিন্তু পেটের জন্য ক্ষতিকর। যার ফলে ডায়াবেটিসের সময় বিরিয়ানি, পিৎজা, বার্গার, রোল, চাউমিন, চপের মতো খাবার একবার খেলেও সমস্যা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। তাই যেভাবেই হোক এসব খাবার এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।

ঝাল বা তৈলাক্ত খাবার: ডায়রিয়ার সময় ডুবো তেলে ভাজা বা ঝাল মসলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন। ঝাল বা ভাজা খাবার খেলে পেটে গ্যাস হতে পারে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ডায়রিয়া হলে কি কি খাওয়া যাবে না।

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া নিজে থেকেই কোনো ধরনের ওষুধ যেমন- অ্যান্টিবায়োটিক ইত্যাদি গ্রহণ করা যাবে না।

ডায়রিয়া হলে ডিম খাওয়া যাবে

ডিম হল ফার্স্ট ক্লাস প্রোটিন। এই প্রোটিন শরীর খুব সহজে গ্রহণ করে নেয়। তবে মাথায় রাখতে হবে যে ডায়ারিয়ার সময় কিন্তু শরীর ডিম সহ্য না করতেও পারে। আসলে প্রোটিনকে ভাঙতে শরীরকে একটু বেশি পরিশ্রম করতে হয়। বহু এনজাইম লাগে।


এটা একটা জটিল প্রক্রিয়া। তাই ডায়ারিয়া হলে প্রোটিন এড়িয়ে যেতে হয়। এক্ষেত্রে ডিম না খেলেই ভালো। এই বিষয়টা এবার মাথায় রাখুন। এবার থেকে আপনি অবশ্যই পায়খানার সমস্যায় ডিম খাবেন না। কারণ ডিম খেলে অহেতুক আবার লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

বড়দের ডায়রিয়া হলে করণীয় কি

বড়দের ডায়রিয়া হলে করণীয় কি আপনি কি এটা জানতে চাচ্ছেন তাহলে চলুন আমরা জেনে নেই এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে-
  • প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর এক প্যাকেট স্যালাইন আধা লিটার পানিতে গুলিয়ে খেতে হবে।
  • খাবার স্যালাইনের পাশাপাশি বেশি করে তরল খাবার যেমন ডাবের পানি, চিড়ার পানি ইত্যাদি খেতে হবে।
  • ভাতের মাড় ও খাওয়াতে পারেন।
  • রোগীকে কোন প্রকার পানীয় বা ফলের রস খাওয়ানো থেকে বিরত থাকুন।
  • এতে কোন উন্নতি না হলে দ্রুত কাছের কোন স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে।

শিশুদের ডায়রিয়া হলে করণীয় কি

ডায়রিয়ার সময় প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় শিশুদের বাড়তি যত্নের প্রয়োজন। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের প্রধান জটিলতা হচ্ছে পানিস্বল্পতা। শরীর থেকে পানি ও লবণ বের হয়ে যাওয়ার কারণে শিশুর পানিস্বল্পতা দেখা দেয়। ডায়রিয়া হলে শরীর দ্রুত পানিশূন্য হয়ে যায় এবং শরীরে লবণের ঘাটতি দেখা দেয়। এ দুটোকে রোধ করাই ডায়রিয়ার মূল চিকিৎসা। শিশুদের ডায়রিয়া হলে করণীয় কি তা নিচে উল্লেখ করা হলো-
শিশুদের-ডায়রিয়া-হলে-করণীয়-কি
  • প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর বয়স অনুযায়ী পরিমাণমতো খাবার স্যালাইন পান করাতে হবে। সেক্ষেত্রে জন্ম থেকে দুই বছরের শিশুর জন্য ১০ থেকে ২০ চা চামচ, এবং দুই থেকে ১০ বছরের শিশুর জন্য ২০ থেকে ৪০ চা চামচ।
  • এছাড়াও ঘরে তৈরি তরল খাবার যেমন ভাতের মাড়, চিড়ার পানি, তাজা ফলের রস, ডাবের পানি ইত্যাদি খাওয়ানো যেতে পারে।
  • বুকের দুধ খাওয়া শিশুরা খাবার স্যালাইনের পাশাপাশি বুকের দুধও খাবে। তবে জটিল অবস্থা সৃৃষ্টি হলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
  • ডায়রিয়া প্রতিরোধ করতে হলে অবশ্যই নিরাপদ বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। শিশুদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

আমাদের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয়ই আমাদের আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন ডায়রিয়া হলে করণীয় কি এবং ডায়রিয়া সম্পর্কিত সকল তথ্য সম্পর্কে। আশা করি আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন। এরকম আর্টিকেল পেতে আমার ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Umme Haney'র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url