কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার বিস্তারিতভাবে জেনে নিন
পৃথিবীতে মানবজাতি যেসব প্রাণঘাতী রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে তার মধ্যে কিডনি
রোগ অন্যতম। তাই আমাদের জানা দরকার কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে করণীয়।
কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার এ বিষয়ে জানতে হলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে
পড়ুন। আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে কিডনি রোগের
লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে পারবেন।
প্রিয় পাঠক,চলুন তাহলে শুরু করা যাক কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার এ বিষয় নিয়ে
বিস্তারিত আলোচনা।
কিডনি রোগের লক্ষণ
কিডনি রোগ খুব নীরবে শরীরের ক্ষতি করে। সাধারণত খুব জটিল অবস্থা না হওয়া পর্যন্ত
লক্ষণগুলো ভালোভাবে প্রকাশও পায় না। তাই কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলো আগে
থেকেই জেনে রাখা জরুরি। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ ডাইজেস্ট এবং দ্যা টাইমস অফ
ইন্ডিয়া-এর প্রতিবেদনে কিডনি রোগের কিছু লক্ষণ তুলে ধরা হয়েছে। লক্ষণগুলো হল-
প্রস্রাবে পরিবর্তন-- কিডনি রোগের একটি বড় লক্ষণ হলো, প্রস্রাবে পরিবর্তন
হওয়া। কিডনির সমস্যা হলে প্রস্রাব বেশি হয় বা কম হয়। বিশেষত রাতে এ সমস্যা বাড়ে।
প্রস্রাবের রং গাঢ় হয়। অনেক সময় প্রস্রাবের বেগ অনুভব হলেও প্রস্রাব হয় না।
শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ ফুলে যাওয়া-- কিডনির স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হলে
শরীরে টক্সিন ও সোডিয়াম জমা হতে থাকে। ফলে পায়ে অতিরিক্ত পানি জমা, গোড়ালি ফোলা
দেখা যায়। এমনকি চোখ ও মুখের ফোলাভাব দেখা যেতে পারে।
প্রস্রাবের সময় ব্যথা-- প্রস্রাবের সময় ব্যথা হওয়া কিডনির সমস্যার আরেকটি
লক্ষণ। মূলত প্রস্রাবের সময় ব্যথা, জ্বালাপোড়া– এগুলো ইউরিনারি ট্র্যাক্ট
ইনফেকশনের লক্ষণ। যখন এটি কিডনিতে ছড়িয়ে পড়ে তখন জ্বর হয় এবং পিঠের পেছনে ব্যথা
করে।
অনিদ্রা-- কিডনি ঠিকঠাক না কাজ করলে মূত্রের মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় বর্জ্য
পদার্থগুলো দেহের বাইরে বের হতে পারে না। এটি অনিদ্রার অন্যতম কারণ। বিশেষজ্ঞরা
বলছেন, কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত মানুষদের ঘুম না আসার সমস্যা সুস্থ মানুষদের
তুলনায় অনেক বেশি।
আরো পড়ুনঃ শরীর সুস্থ রাখার খাবার তালিকা
প্রস্রাবের সময় ব্যথা-- প্রস্রাবের সময় ব্যথা হওয়া কিডনির সমস্যার আরেকটি
লক্ষণ। মূলত প্রস্রাবের সময় ব্যথা, জ্বালাপোড়া– এগুলো ইউরিনারি ট্র্যাক্ট
ইনফেকশনের লক্ষণ। যখন এটি কিডনিতে ছড়িয়ে পড়ে তখন জ্বর হয় এবং পিঠের পেছনে ব্যথা
করে।
ছোট ছোট শ্বাস-- কিডনি রোগে ফুসফুসে তরল পদার্থ জমা হয়। এ ছাড়া কিডনি রোগে
শরীরে রক্তশূন্যতাও দেখা দেয়। এসব কারণে শ্বাসের সমস্যা হয়, তাই অনেকে ছোট ছোট
করে শ্বাস নেন।
মনোযোগ দিতে অসুবিধা হওয়া-- লোহিত রক্তকণিকা কমে যাওয়ার কারণে মস্তিস্কে
অক্সিজেন পরিবহন কমে যায়। এতে কাজে মনোযোগ দিতে অসুবিধা হয়।
পেছনে ব্যথা-- কিছু কিছু কিডনি রোগে শরীরে ব্যথা হয়। পিঠের পাশে নিচের
দিকে ব্যথা হয়। এটিও কিডনি রোগের একটি অন্যতম লক্ষণ।
কিডনি রোগের প্রতিকার
কিডনি রোগের অন্যতম ঝুঁকির কারণ ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ। সুতরাং যাদের
দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ আছে, তাদের নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ
মোতাবেক নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন ও ওষুধ সেবন করা বাধ্যতামূলক, যেন ডায়াবেটিস ও উচ্চ
রক্তচাপ সবসময় নিয়ন্ত্রণে থাকে। জেনে নিন কিডনি রোগ প্রতিরোধে করণীয়-
- ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ থাকলে নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
- নিয়মিত হাঁটুন বা শারীরিক পরিশ্রম করুন
- শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলুন
- ধূমপানের অভ্যাস থাকলে ত্যাগ করুন
- খাবার পাতে অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন
- রক্তে কোলেস্টেরল স্বাভাবিক মাত্রায় রাখুন
- প্রতিদিন বেশি পরিমাণে শাকসবজি ও ফলমূল খাওয়ার অভ্যাস করুন
- কিডনি রোগ থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ফলমূল খাবেন না
- কিডনি রোগ থাকলে ডাক্তারের পরামর্শে নিয়মিত ঔষধ খাবেন
- কিডনির সমস্যায় নিয়মিত রুটিন চেকআপ করানো আবশ্যক।
কিডনির সমস্যা হলে কোথায় কোথায় ব্যথা হয়
উপরের আলোচনার মাধ্যমে জেনেছি কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার। এখন আমরা জানবো
কিডনির সমস্যা হলে কোথায় কোথায় ব্যথা হয়। আমরা আসলে সঠিক ভাবে অনেকেই জানি না
যে, কিডনির সমস্যা হলে কোথায় কোথায় ব্যথা হয়। কিডনির সমস্যা হলেও বিভিন্ন
স্থানেব্যথা হতে পারে। তাই কিডনির ব্যথার সঠিক অবস্থান জানা জরুরি।
যখন পেটের পিছনের অংশে অথবা পিঠের নিচের দিকে পেশি বা লিগামেন্ট টিস্যুতে চাপ
পড়ে তখন সাধারণত কিডনি ব্যথা অনুভূত হয়। অতিরিক্ত স্ট্রেস নিলে, খুব জোরে হাটা
চলার সময়, অতিরিক্ত ওজন হাতে তুললে, দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে একই কাজ করতে থাকলে
সাধারণত কিডনি ব্যথা বেশি হয়
কিডনির সমস্যা হলে কি খাওয়া উচিত
কিডনি রোগের চিকিৎসার উপায় হলো সঠিক পথ্য নির্বাচন। মানবশরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ
অংশ কিডনি। কিডনি আমাদের শরীরকে বিষমুক্ত রাখতে সহায়তা করে। দেহের ভেতরে
পরিচ্ছন্নতার কাজ করে কিডনি। এটি ভেতরের ক্ষতিকর পদার্থগুলো দেহ থেকে বের করে
দেয়।
এসব কারণে কিডনির প্রতি আমাদের যত্নবান হওয়া উচিত। ইতিমধ্যেই আমরা কিডনি রোগের
লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে পেরেছি। এখন আসুন জেনে নেই কিডনির সমস্যা হলে কি
খাওয়া উচিত-
পেঁয়াজঃ
পটাশিয়ামের পরিমাণ কম ছাড়াও পিয়াজে রয়েছে ক্রোমিয়াম, যা চর্বি, প্রোটিন এবং
কার্বোহাইড্রেটকে বিপাক করতে সাহায্য করে। পেঁয়াজ কিডনিকে সঠিকভাবে কার্যক্রম
চালাতে সাহায্য করে। তাই পিয়াজ কিডনির জন্য অনেক উপকারী।
প্রতি ১০০ গ্রাম পিয়াজে ক্যালরি ৬৪, প্রোটিন ২ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ১৫ গ্রাম
পরিমাণ থাকে। এতে কোন প্রকার চর্বি নেই। এতে রয়েছে ফ্ল্যাভোনয়েড যা রক্তনালী থেকে
চর্বি জাতীয় পদার্থ বের করে দিয়ে হৃদরোগ এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
রসুনঃ
রসুন ইনফ্লেমেটরি এবং কোলেস্টেরল কমাতে অনেক বেশি কার্যকরী। এতে
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান আছে যা দেহের প্রদাহ দূর করে থাকে। তবে রান্না করে
খেলে এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট পাওয়া যায় না। ভাল হয় সকালে খালি পেটে কাঁচা রসূন
খাওয়া, এটি হার্ট ভাল রাখার পাশাপাশি কিডনিকেও ভাল রাখে।
ডিমের সাদা অংশঃ
কিডনি সমস্যায় আক্রান্তদের জন্য ডিমের সাদা অংশ বিশেষভাবে সুপারিশকৃত খাবার। এটি
শরীরে প্রোটিন বাড়াতে সাহায্য করে, যা শেষ পর্যায়ের ক্রনিক কিডনি রোগীদের জন্য
খুবই প্রয়োজন। ডায়ালাইসিস রোগীদেরও ডিমের সাদা অংশ খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।
আরো পড়ুনঃ ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
শসাঃ
শসাতে পানির পরিমাণ বেশি থাকে। খাদ্যতালিকায় শসা যোগ করলে শরীর সতেজ ও হাইড্রেট
থাকবে । তাছাড়া, শসার মধ্যে মূত্রবর্ধক একটা প্রভাব রয়েছে, যা কিডনিতে পাথর
প্রতিরোধে এবং কিডনি ভালোভাবে কাজ করতে সাহায্য করে।
বাঁধাকপিঃ
ভিটামিন কে, ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি-এর সব উপাদান রয়েছে বাঁধাকপিতে। বাঁধাকপি
খাওয়ার মাধ্যমে কিডনি রোগ থেকে মুক্ত থাকা যায়। পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ বাঁধাকপি খাওয়ার
মাধ্যমে কিডনির সমস্যা থেকে নিরাপদ থাকা সম্ভব। একজন কিডনি রোগী নিয়মিত বাঁধাকপি
খেতে থাকলে তার কিডনি রোগ দ্রুত সেরে যায়।
ব্লুবেরিঃ
এই ফল কিডনিকে সুস্থ রাখে বললে কম বলা হবে, কারণ এটি রোগাক্রান্ত কিডনিকে সারিয়েও
তুলতে পারে।ব্লুবেরিতে উচ্চ মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন সি ও ফাইবার রয়েছে।
আপেলঃ
প্রচলিত আছে 'প্রতিদিন একটা আপেল খান আর ডাক্তারকে দূরে রাখুন'। কথাটা কিডনির
ক্ষেত্রেও সত্য। আপেল উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার, এতে অ্যান্টি-ইনফ্লামেটোরি আছে যা
বাজে কোলেস্টেরল দূর করে হৃদরোগ প্রতিরোধ করে থাকে। এছাড়া এটি ক্যান্সারের
ঝুঁকি কমায়। আপেল কাঁচা বা রান্না করে অথবা প্রতিদিন এক গ্লাস আপেলের জুস
খাওয়ার চেষ্টা করুন।
মাছঃ
মাছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড থাকে যা প্রদাহ কমিয়ে কিডনিকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা
করে। এছাড়াও মাছে উচ্চমাত্রার আমিষ থাকে। ২০০৮ সালে আমেরিকান জার্নাল অফ কিডনি
ডিজিজে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী জানা যায় যে, মাছ খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের
ইউরিনের অস্বাভাবিক প্রোটিনের মাত্রা কমে। কিডনির সমস্যা হলে কি খাওয়া উচিত আশা
করি আপনারা জানতে পেরেছেন।
কিডনি পাথরের লক্ষণ
কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আপনাদের জানানো হয়েছে এবং এই বিষয়টি
জানার পাশাপাশি আপনাদেরকে কিডনি পাথরের লক্ষণ সম্পর্কেও জেনে নিতে হবে।
- তলপেটে ব্যাথা- তলপেটের এক পাশে বা পেছন দিকে, তলপেঠের উপরের দিকের একপাশে বা পিঠের চারদিকে ব্যাথা কিডনিতে পাথর হওয়ার প্রাথমিক লক্ষণ।
- কিডনিতে পাথর হলে প্রসবের সময় জ্বালাপোড়া বা ব্যথা অনুভূত হয়। তবে মূত্র তন্ত্রের সংক্রমনের বেলাও এ ধরনের লক্ষণ প্রকাশ পায়। তা এ ধরনের লক্ষণ দেখা গেলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রোগ নির্ণয় করুন।
- প্রস্রাবের স্বাভাবিক রঙে বদল- প্রস্রাবের রঙ গোলাপী, বাদামী বা লাল হয়ে গেলে তা কিডনিতে পাথর হওয়ার মারাত্মক লক্ষণ।
- ঘন ঘন জ্বর হওয়াও কিন্তু কিডনিতে পাথর জমার লক্ষণ। ঠান্ডা লাগার কারণেই যে সব সময় জ্বর হবে এমনটি ভাববেন না। কিডনিতে পাথর হলেও জ্বর হয়।
- ঘন ঘন জ্বর হওয়া কিন্তু কিডনিতে পাথর জমার লক্ষণ। ঠান্ডা লাগার কারণেই যে সব সময় জ্বর হবে এমনটা ভাববেন না। কিডনিতে পাথর হলেও জ্বর হয়।
- প্রসবের দুর্গন্ধ প্রসাবের প্রস্রাবের দুর্গন্ধ, প্রস্রাবের সঙ্গে যদি রক্ত দেখা দেয় তাহলে তা আরো চিন্তার। এই লক্ষণগুলি একবার দেখা দিলে তা এড়িয়ে যাবেন না। এবং অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করবেন।
কিডনি পাথর অপারেশন খরচ কত
কিডনি পাথর অপসারণের জন্য ২ ধরনের সার্জারি ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন:
- এক্সট্রাকর্পোরিয়াল শক ওয়েভ লিথোট্রিপসি
- ইউরেটেরোস্কোপি ও লেজার লিথোট্রিপসি
এক্সট্রাকর্পোরিয়াল শক ওয়েভ লিথোট্রিপসিঃ এই পদ্ধতির মাধ্যমে শক ওয়েব
ব্যবহার করে ভিতরে পাথরকে ছোট ছোট টুকরো করে ভেঙ্গে দেয়, যা সহজেই প্রস্রাবের
মাধ্যমে বের হয়ে আসতে পারে। এই পদ্ধতির জন্য বাংলাদেশে এর খরচ পড়বে প্রায়
৪০,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
ইউরেটেরোস্কোপি ও লেজার লিথোট্রিপসিঃ এই পদ্ধতিতে কিডনির পাথর সরানোর জন্য
মূত্রাশয় এবং তাদের মূত্রনালীতে ইউরেটেরাস্কোপ নামে একটি পাতলা নমনীয় স্কোপ
অতিক্রম করা হয়, তারপর লেজার শক্তি ব্যবহার করে পাথর ভেঙ্গে সরিয়ে ফেলা হয়।
বাংলাদেশে এই ইউরেটেরোস্কোপি ও লেজার লিথোট্রিপসির খরচ পড়বে প্রায় ৭০,০০০ থেকে
১৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
আরো পড়ুনঃ লো প্রেসারে কি খাওয়া উচিত
কিডনির পাথর অপারেশনের খরচের মধ্যে অতিরিক্ত টাকা ব্যয় হয়, হাসপাতালে থাকা,
অপারেটিভ পরীক্ষা, বিভিন্ন ধরনের টেস্ট, অ্যানেস্হেশিয়া ও অপারেশনের পরবর্তী
সময়ের যত্ন অন্তর্ভুক্ত এইসব গুলোর জন্যই অতিরিক্ত টাকা ব্যয় হয়।
শেষ কথাঃ কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
উপরিউক্ত আর্টিকেলে আজ আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
সম্বন্ধে। আপনি যদি কিডনি রোগের প্রতিকার করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আজকের এই
আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়া উচিত। কারণ এখানে কিডনি রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত
আলোচনা করেছি। আশা করি আপনারা এখান থেকে অনেক বেশি উপকৃত হবেন। ''ধন্যবাদ''
Umme Haney'র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url