সরকারি ব্যাংক কয়টি - বেসরকারি ব্যাংক কয়টি কি কি

আমাদের বাংলাদেশের সরকারি এবং বেসরকারি দুই ধরনের ব্যাংক রয়েছে। প্রিয় পাঠক সরকারি ব্যাংক কয়টি - বেসরকারি ব্যাংক কয়টি কি কি তা নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনি যদি বাংলাদেশের একজন নাগরিক হয়ে থাকেন তাহলে আপনার সরকারি ব্যাংক কয়টি ও বেসরকারি ব্যাংক কয়টি কি কি এই সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সরকারি ব্যাংক কয়টি - বেসরকারি ব্যাংক কয়টি কি কি
আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে সরকারি ব্যাংক কয়টি - বেসরকারি ব্যাংক কয়টি কি কি এই বিষয়ে সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য জানতে পারবেন। 

সরকারি ব্যাংক কয়টি 

বর্তমান বাংলাদেশে ৬ টি সরকারি ব্যাংক রয়েছে নিম্নে সরকারি ব্যাংকের নাম এবং বিবরণ উল্লেখ করা হলো-
  • সোনালী ব্যাংক লিমিটেড (Sonali Bank Limited)
  • জনতা ব্যাংক লিমিটেড (Janata Bank Limited)
  • অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড (Agrani Bank Limited)
  • রূপালী ব্যাংক লিমিটেড (Rupali Bank Limited)
  • বেসিক ব্যাংক লিমিটেড (BASIC Bank Limited)
  • বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (Bangladesh Development Bank Limited)
উপরে যে ৬ টি ব্যাংকের কথা মেনশন করা হয়েছে, সে সমস্ত ব্যাংক সরকার থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। অর্থাৎ এগুলো সরকারি ব্যাংক। ব্যাংকগুলোর একটি ছোট তথ্য যদি দেখে নিতে চান, তাহলে নিম্নলিখিত তথ্য গুলোর দিকে লক্ষ্য রাখুন।

সোনালী ব্যাংক লিমিটেড (Sonali Bank Limited):
সোনালী ব্যাংক বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সব থেকে বড় বানিজ্যিক ব্যাংক। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্ডারে সোনালী ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়। সোনালী ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ৬০০০ কোটি টাকা। সোনালী ব্যাংক পিএলসি এর সুইফট কোড হলো BSONBDDH। ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় হচ্ছে মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা।

জনতা ব্যাংক লিমিটেড (Janata Bank Limited):
বাংলাদেশের রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক হলো জনতা ব্যাংক পিএলসি। এটি হচ্ছে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক। ব্যাংকটির অনুমোদিত মূলধন ৩০,০০০ মিলিয়ন টাকা এবং পরিশোধিত মূলধন ২৩,১৪০ মিলিয়ন টাকা। ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় ঢাকার মতিঝিলে নিজস্ব ২৪ তলা বিশিষ্ট জনতা ব্যাংক ভবনে অবস্থিত।

অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড (Agrani Bank Limited):
অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশের সরকারের অন্যতম তৃতীয় বৃহত্তম রাষ্ট্রায়ত্ব একটি সরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক। দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী এই প্রতিষ্ঠানটি কৃষি, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, গ্রামীণ উন্নয়ন, এবং ব্যক্তিগত আর্থিক সেবা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক আর্থিক সহায়তা প্রদান করে।   

১৯৭২ সালের ২৭শে মার্চ মাত্র ৫ কোটি টাকার অনুমোদিত মূলধন ও ১ কোটি টাকার পরিশোধিত মূলধন নিয়ে যাত্রা শুরু করে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড। ২০০৭ সালের ১৭ই মে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে পরিণত হয়।

রূপালী ব্যাংক লিমিটেড (Rupali Bank Limited):
রূপালী ব্যাংক হলো বাংলাদেশের একটি সরকারি বৃহৎ রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক। ১৯৭২ সালে রূপালী ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়। এই ব্যাংকের ধরন পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি। প্রায় ৭১৬৪ জনের বেশি বেশি কর্মচারী রয়েছে এই ব্যাংকে।

এই ব্যাংকের সদর দপ্তর হলো দিলকুশা, ঢাকা। রূপালী ব্যাংকের মোট শাখা রয়েছে ৫৮৬ টি। এই ব্যাংক বাংলাদেশের বৃহত্তম পাবলিক লিমিটেড ব্যাংকিং কোম্পানি হিসেবে স্বীকৃতি পায় ১৯৮৬ সালের ১৪ ডিসেম্বর। রূপালী ব্যাংক এর সরকারি শেয়ার হোল্ডিং হচ্ছে ৯০.১৯ শতাংশ।

বেসিক ব্যাংক লিমিটেড (BASIC Bank Limited):
বাংলাদেশের একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক হলো বেসিক ব্যাংক পিএলসি। বেসিক ব্যাংক পিএলসি ১৯৮৮ সালের প্রতিষ্ঠিত হয়। ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় ঢাকার মতিঝিলের সেনা কল্যাণ ভবনে অবস্থিত।

বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (Bangladesh Development Bank Limited):
বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (BDBL) ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক যা বিভিন্ন আর্থিক সেবা প্রদানের মাধ্যমে দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আশা করি বাংলাদেশের সরকারি ব্যাংক কয়টি এ সম্পর্কে বিস্তারিত হবে জানতে পেরেছেন।

বেসরকারি ব্যাংক কয়টি কি কি

বাংলাদেশে বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা হচ্ছে মোট ৪৩টি যেগুলোকে Private Commercial Bank বা PCB হয়। এর মধ্যে ৩৩টি প্রথাগত ব্যাংকিং এবং ১০টি ইসলামিক শরীয়াহভিত্তিক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। ইতিমধ্যে উপরে আমরা সরকারি ব্যাংক কয়টি তা জানতে পেরেছি। এখন আমরা জানবো বেসরকারি ব্যাংক কয়টি কি কি-
বেসরকারি-ব্যাংক-কয়টি-কি-কি
নিচে বেসরকারি সাধারণ ব্যাংকসমূহ (Conventional Banks) এবং ইসলামিক শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকসমূহের তালিকা শেয়ার করা হলো।

বেসরকারি প্রথাগত বা সাধারণ ব্যাংকসমূহ---
বাংলাদেশে পরিচালিত বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে ৩৩টি ব্যাংক প্রথাগত বা সাধারণ ব্যাংকিং কার্যক্রম করে থাকে।

ক্রমিক নং 

ব্যাংকের নাম

প্রতিষ্ঠিত 

শাখা 

পূবালী ব্যাংক লিমিটেড

১৯৫৯

৪৯৮ টি

উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড

১৯৬৫

২৪৫ টি

এবি ব্যাংক লিমিটেড

১৯৮২

১০৪ টি

৪ 

আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড

১৯৮৩

১৭০ টি

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড

১৯৮৩

২২৪ টি

সিটি ব্যাংক লিমিটেড

১৯৮৩ 

১৩২ টি

এনিসিসি ব্যাংক লিমিটেড

১৯৮৫

১২১ টি

ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড

১৯৯২

৮৫ টি

ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড

১৯৯৫

২৩৮ টি

১০

ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড

১৯৯৫

১০৯ টি

১১

প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড

১৯৯৫

১৪৬ টি

১২

মিউচুয়াল ট্রাস্টব্যাংক লিমিটেড

১৯৯৫

১১৯ টি

১৩

সাউথ ইস্ট ব্যাংক লিমিটেড

১৯৯৫

১৩৭ টি

১৪

বাংলাদেশ কর্মাস ব্যাংক লিমিটেড

১৯৯৮

৬৭ টি

১৫

ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড

১৯৯৯

১১১ টি

১৬

ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড

১৯৯৯

১১৪ টি

১৭

ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড

১৯৮৩

২২১ টি

১৮

ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড

১৯৯৯

১৩৫ টি

১৯

প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড

১৯৯৯

১১৬ টি

২০

মার্কেন্টইল ব্যাংক লিমিটেড

১৯৯৯

১৫১ টি

২১

ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড

২০০১

১৮৭ টি     

২২

যমুনা ব্যাংক লিমিটেড

২০০১

১৫৩ টি

২৩

এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড

২০১৩

৭৫ টি

২৪

পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড

২০১৩

৫৭ টি

২৫

মধুমতি ব্যাংক লিমিটেড

২০১৩

২৩ টি

২৬

মিডল্যান্ড ব্যাংক লিমিটেড

২০১৩

৩৪ 

২৭

মেঘনা ব্যাংক লিমিটেড

২০১৩

৪৭ টি

২৮

সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার এন্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেড

২০১৩

৮৮ টি

২৯

সীমান্ত ব্যাংক লিমিটেড

২০১৬

১৮ টি

৩০

কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড

২০১৯

১০ টি

৩১

বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড

২০২০

১৪ টি

৩২

এনআরবি ব্যাংক লিমিটেড 

২০১৩

৪৬ টি

৩৩

সিটিজেনস ব্যাংক পিএলসি

২০২০



ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকসমূহ--
বাংলাদেশে পরিচালিত বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে ১০ টি ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকিং কার্যক্রম করে।

ক্রমিক নং

ব্যাংকের নাম

প্রতিষ্ঠিত 

শাখা 

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড

১৯৮৩

৩৪৯ টি

আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক লিমিটেড

১৯৮৭

৩৩ টি

আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড

১৯৯৫

২০৯ টি

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডে

১৯৯৫

১৬৮ টি

এক্সিম ব্যাংক (বাংলাদেশ)

১৯৯৯

১৩১ টি

ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড

১৯৯৯

১৮৪ টি

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড

১৯৯৯

১৩৮ টি

শাহ্‌জালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড

২০০১

১৩৪ টি

ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড

২০১৩

৯০ টি

১০

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড

২০১৩

৬৯ টি

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো কি কি

যে সব ব্যাংকের শতভাগ বা প্রায় শতভাগ মালিকানা সরকারের হাতে থাকে এবং সরকারের নিয়ম কানুন মেনে পরিচালিত হয় তাকে সরকারি বা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক বলে। এই সকল ব্যাংকের মালিক রাষ্ট্র এবং বাংলাদেশ সরকারের দায়িত্বে পরিচালিত হয়ে থাকে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের সংখ্যা নিয়ে অনেকেই দ্বিধায় থাকেন। মূলত বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ৯ টি।

এর মধ্যে ৬ টি বাণিজ্যিক এবং ৩ টি বিশেষায়িত ব্যাংক। যে সব বাণিজ্যিক ব্যাংক সরকারের দায়িত্বে পরিচালিত হয় ও সরকারের সকল নিয়ম কানুন মেনে চলে সে সব ব্যাংক গুলোকে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক বলে। এই দেশে ৬ টি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক রয়েছে। যথাঃ
  • সোনালী ব্যাংক লিমিটেড
  • জনতা ব্যাংক লিমিটেড
  • অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড
  • রূপালী ব্যাংক লিমিটেড
  • বেসিক ব্যাংক লিমিটেড
  • বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড

বিশেষায়িত ব্যাংক কয়টি ও কি কি

সাধারণ বাণিজ্যিক ব্যাংকের চেয়ে আলাদাভাবে, বিশেষায়িত ব্যাংক নির্দিষ্ট ধরণের গ্রাহক বা শিল্পের জন্য আর্থিক সেবা প্রদানের উপর বিশেষভাবে মনোযোগ দেয়। এই ব্যাংকগুলো নিজস্ব নিয়ম, নীতিমালা এবং উদ্দেশ্য অনুসরণ করে, যা তাদেরকে নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের চাহিদা পূরণে আরও কার্যকর করে তোলে।
বাংলাদেশে মোট তিনটি বিশেষায়িত ব্যাংক রয়েছে। এই বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো সরকারি মালিনাকাধীন। বাংলাদেশে অবস্থিত মোট তিনটি বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো হচ্ছে
  • বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক (Bangladesh Krishi Bank)
  • রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (Rajshahi Krishi Unnyan Bank)
  • প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা কয়টি

বাংলাদেশ-ব্যাংকের-শাখা-কয়টি
প্রধান কার্যালয়সহ বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০টি শাখা রয়েছে।প্রধান কার্যালয় মতিঝিল, ঢাকায় অবস্থিত।
  1. মতিঝিল (প্রধান কার্যালয়)
  2. সদরঘাট, ঢাকা
  3. চট্টগ্রাম
  4. সিলেট
  5. রাজশাহী
  6. খুলনা
  7. বরিশাল
  8. রংপুর
  9. বগুড়া
  10. ময়মনসিংহ
এই শাখাগুলি ছাড়াও, বাংলাদেশ ব্যাংকের ৭৬ টি উপ-শাখা এবং ১২৬ টি কার্যালয় রয়েছে যা সারা দেশে অবস্থিত।

সরকারি ব্যাংকের বেতন স্কেল

একজন অফিসারের প্রারম্ভিক মূল বেতন হবে ১৩ হাজার টাকা, বর্তমান স্কেলে তিনি মূল বেতন পাচ্ছেন ৮ হাজার টাকা। একজন জুনিয়র অফিসারের (শিক্ষানবিশ) অবস্থায় প্রারম্ভিক মূল বেতন হবে ১০ হাজার টাকা, বর্তমান স্কেলে রয়েছে ৬ হাজার ৪০০ টাকা।সহায়ক কর্মচারীর (গ্রেড-১) প্রারম্ভিক মূল বেতন হবে ৮ হাজার টাকা, বর্তমানে আছে ৪ হাজার ৭০০ টাকা।

সহায়ক কর্মচারীর (গ্রেড-২) প্রারম্ভিক মূল বেতন হবে ৬ হাজার ৫০০ টাকা, বর্তমানে আছে ৪ হাজার ১০০ টাকা। সাধারণ কর্মচারীদের প্রারম্ভিক মূল বেতন হবে ৫ হাজার টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বেতন স্কেল একটু আলাদা হবে।

এছাড়া ভাতাও তাদের জন্য আলাদা হবে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর শীর্ষ পর্যায়ে নির্বাহীরা প্রস্তাবিত বেতন স্কেলে বেতন পাবেন না। তাদের জন্য আলাদা কাঠামো হবে। এদের নিয়োগ যেহেতু চুক্তির ভিত্তিতে হয়, সে কারণে প্রত্যেকের সঙ্গে আলাদাভাবে কথা বলার সময় বেতন কাঠামো চূড়ান্ত করা হবে।

আমাদের শেষ কথাঃ

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে সরকারি ব্যাংক কয়টি - বেসরকারি ব্যাংক কয়টি কি কি এই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলের এই সকল ব্যাংক সম্পর্কে জানা উচিত। আশা করি আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। এই আর্টিকেলটি তথ্যবহুল মনে হলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ!

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Umme Haney'র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url