লো প্রেসারে কি খাওয়া উচিত
লো প্রেসার অনেক সময় অনেক বড় ধরনের সমস্যা নিয়ে আসতে পারে। সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের অবশ্যই এই প্রেসার সম্পর্কে চিন্তা ভাবনা করা উচিত এবং এই প্রেসার নিয়ন্ত্রণে কাজ করা উচিত। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা নিয়ে চলে আসলাম লো প্রেসারে কি খাওয়া উচিত। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু করা যাক।
প্রিয় পাঠক, আপনি যদি আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে লো প্রেসারে কি খাওয়া উচিত এই সম্পর্কে সকল তথ্য বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।
ভূমিকা
ব্লাড প্রেসার বা রক্তচাপ মানবদেহের রক্ত সঞ্চালনে চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। সুস্থ থাকার জন্য ব্লাড প্রেসার বা রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখা জরুরি। কারণ ব্লাড প্রেসার বেড়ে গেলে বা কমে গেলে সেখান থেকে দেখা দিতে পারে অনেক ধরনের শারীরিক অসুস্থতা। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনার জানতে পারবেন প্রেসার লো হলে কি খাওয়া উচিত।
এছাড়াও আরো জানতে পারবেন, লো প্রেসারে কি হার্ট অ্যাটাক হয়, লো প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় কি, প্রেসার লো হলে কি কি সমস্যা হয়, কি কি খাবার খেলে প্রেসার বাড়ে এই সকল বিষয়ে আপনারা জানতে পারবেন। তাহলে আর দেরি না করে শুরু করা যাক।
লো প্রেসারে কি খাওয়া উচিত
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে খাবারের দিকটি খেয়াল রাখতে হবে। যদি প্রেসার লো হয়ে যায় তাহলে এমন খাবার খেতে হবে যা ব্লাড প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করে। বেশ কিছু ধরনের খাবার আছে যেগুলো খেলে প্রেসার স্বাভাবিক হবে। জেনে নিন কি খাবেন-
স্যালাইনঃ শরীরের পানি শূন্যতা ও ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতার কারণে নিম্ন রক্তচাপ হলে শুধু খাবার স্যালাইন খেলেই প্রেসার বেড়ে যায়। লো ব্লাড প্রেসারে খাবার স্যালাইন সবচেয়ে উপযোগী এবং তাৎক্ষণিক ফলদায়ক।
ডিমঃ যদিও ডিম অনেক সমস্যার বিকল্প, তবে এটি লো প্রেশার রোগীর পক্ষে সেরা খাদ্য হিসেবে বিবেচিত। এতে থাকা ভিটামিন বি-১২ লাল রক্ত কণিকার উৎপাদন বাড়িয়ে তোলে। লো প্রেসার এর ক্ষেত্রে ভিটামিন বি-১২ সমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিম লো প্রেসার রোগীদের খাওয়া উচিত।
লবণঃ অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার অনেক ক্ষতিকর দিক আছে। তবে পরিমিত লবণ প্রতিদিন খেতে হবে। কারণ আমাদের শরীরের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ লবণ গ্রহণ করা জরুরী। যদি আপনার লো প্রেসারের সমস্যা দেখা দেয় তবে সঙ্গে সঙ্গে কিছুটা লবণ খেয়ে নিন। লেবু পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে নিতে পারেন। এতে শরীরের দ্রুত শক্তি আসবে।
কফিঃ কফিতে রয়েছে ক্যাফেইনের ভান্ডার। ক্যাফেইন সাময়িকভাবে রক্ত চাপাতে সাহায্য করে। যদি আপনার রক্তচাপ হঠাৎ কমে আসে এবং মাথা ঝিমঝিম করে তাহলে এক কাপ চা কিংবা কফি পান করতে পারেন। ক্যাফেইন আমাদের কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমকে উদ্দীপ্ত করে এবং হার্টরেট বৃদ্ধি করে। যা রক্তচাপ পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে।
বাদামঃ বাদাম খাওয়ার অনেক উপকারিতা। এটি কিন্তু কাজ করে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণেও। রাতে এক মুঠো বাদাম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে সেটি ফুটিয়ে ঠান্ডা করে পিষে নিন। ব্লাড প্রেসার স্বাভাবিক রাখতে এটি খেতে পারেন। হঠাৎ প্রেসার কমে গেলে এই খাবার খেলে তা দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনে।
কিসমিসঃ লো প্রেসারের ওষুধ হিসেবে প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে কিসমিস। আধা কাপ কিসমিস সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালি পেটে কিসমিস ভেজানো পানি খেয়ে নিন। এছাড়াও পাঁচটি কাঠবাদাম ও ১৫ থেকে ২০ টি চিনাবাদাম খেয়ে নিতে পারেন।
যষ্টি মধুঃ আদিকাল থেকে যষ্টিমধু বিভিন্ন রোগের মহাওষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। হঠাৎ করে প্রেসার লো হয়ে গেলে যষ্টিমধু খেতে হবে। এক কাপ পানিতে এক টেবিল চামচ যষ্টি মধু দিয়ে রেখে দিন। ২-৩ ঘণ্টা পর পান করুন। এছাড়া দুধে মধু দিয়ে খেলেও উপকার পাবেন।
লো প্রেসারে কি হার্ট এটাক হয়
সাধারণত একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের রক্তচাপ হওয়া উচিত ১২০/৮০। যদি কোন ব্যক্তি রক্তচাপ ৯০/৬০ বা তার কম থাকে তখন থাকে লো ব্লাড প্রেসার হিসেবে গণ্য করা হয়। লো প্রেসার হলে মাথা ঘোরা, বমি ভাব, অজ্ঞান হওয়া, মাথা ব্যথা, ক্লান্ত ভাব এরকম কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে। দীর্ঘদিন ধরে লো প্রেসারের সমস্যা থাকলে পরে এটা জটিল রোগের সৃষ্টি হতে পারে।
আরও পড়ুনঃ পেটের ফাটা দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
দেহে রক্ত কম পরিবাহিত হলে নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা হয়। নিম্ন রক্তচাপ থেকে কখনো কখনো স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক ও কিডনি ফেইলিউরের মত ঘটনা ঘটে। তাই কেবল উচ্চ রক্তচাপ নয়, নিম্ন রক্তচাপ সম্বন্ধেও সচেতন হওয়া জরুরি। কিছু লক্ষণ রয়েছে যেগুলো দেখলে বোঝা যাবে নিম্ন রক্তচাপ হয়েছে। এগুলো দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
লো প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় কি
লো প্রেসার বা নিম্ন রক্তচাপের কারণে মাথা ঘোরা এবং ক্লান্তি দেখা দিতে পারে। যদিও গুরুতর ক্ষেত্রে চিকিৎসা পরামর্শ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে বেশ কিছু ঘরোয়া প্রতিকার এক্ষেত্রে কার্যকারী হতে পারে। যদি আপনার লো প্রেসারের সমস্যা দেখা দেয় তবে অবহেলা করবেন না। দীর্ঘদিন যদি আপনি লো প্রেসারে ভুগতে থাকেন তাহলে
আপনার মস্তিষ্কে,হার্টে এবং কিডনিতে সাময়িক বা স্থায়ী ক্ষতি হতে পারে। তাই প্রথম থেকেই এ সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করুন। কোন কারনে হঠাৎ প্রেসার লো হয়ে গেলে ঘাবড়ে না গিয়ে ঘরেই দ্রুত কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। চলুন জেনে নেওয়া যাক লো ব্লাড প্রেসার থেকে মুক্তি পেতে কি কি ঘরোয়া উপায় কে কাজে লাগাবেন-
তুলসী পাতাঃ রোজ সকালে ৫-৬টি করে তুলসী পাতা চিবিয়ে খান বা এক টেবিল চামচ তুলসী পাতার রস খান। তুলসী পাতায় থাকে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন সি যা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। এছাড়া এতে ইউজেনল নামে একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
লবণ পানিঃ লবণ রক্তচাপ বাড়ায়। কারণ এতে সোডিয়াম আছে। তবে পানিতে বেশি লবণ না দেওয়াই ভালো। সবচেয়ে ভালো হয়, এক গ্লাস পানিতে ২ চা চামচ চিনি ও এক-দুই চা চামচ লবণ মিশিয়ে খেলে। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে, তাদের চেয়ে বর্জন করাই ভালো।
বিটের রসঃ বিটে থাকে উচ্চমাত্রার নাইট্রেট, যার রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। যারা লো প্রেসারে ভুগছেন তারা দিনে অন্তত দুই গ্লাস বিটের রস পান করুন। এটি রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতে খুবই কার্যকর।
লাল কাঁচা বাদামঃ লো ব্লাড প্রেসার ঠিক রাখতে সারা রাত ৮-১০ টি বাদাম পানিতে ভিজিয়ে রেখে দিন। সকালে খোসা ছাড়িয়ে তা আখের গুড়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে নিন। বাদামে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড নিম্ন রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
পুদিনা পাতাঃ ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম উপাদান থাকে যা দ্রুত রক্তচাপায় এবং মানসিক ক্লান্তি দূর করে। পুদিনা পাতা বেটি তাতে মধু মিশিয়ে পান করুন।
প্রেসার লো হলে কি কি সমস্যা হয়
রক্তচাপ হলো সেই চাপ যার জন্য আপনার রক্তনালীতে রক্ত প্রবাহিত হয়। যখন রক্ত প্রবাহের এই চাপ একটি নির্দিষ্ট মাত্রার বেশি কমে যায়, তখন বলা হয় আপনার নিম্ন রক্তচাপ হয়েছে। মানুষের মধ্যে বিভিন্ন অবস্থার কারণে নিম্ন রক্তচাপ হতে পারে তবে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় সে সমস্যাগুলো হলো-
আরও পড়ুনঃ দিনে কয়টা খেজুর খাওয়া উচিত
মাথা ঘোরাঃ লো ব্লাড প্রেসার এর লক্ষণ গুলোর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ একটি হল মাথা ঘোরা। নিম্ন রক্তচাপের একটি প্রচলিত লক্ষণ হচ্ছে মাথা ঘোরা। অনেকক্ষণ বসে থাকার পর উঠে দাঁড়ালে বা অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর বসলে এই সমস্যা হতে পারে। একটানা কয়েকদিন এমন সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
পানি পিপাসা লাগাঃ রক্তচাপ কমে গেলে আপনি পানি পিপাসা অনুভব করবেন। অর্থাৎ মনে হবে আপনার ভীষণ পানি পিপাসা পেয়েছে, যেন অনেকক্ষণ আপনি পানি খাননি। ঠোঁট শুকিয়ে যেতে পারে। অর্থাৎ প্রেসার লো হলে শরীরে পানির ঘাটতি দেখাতে পারে।
চোখে ঝাপসা দেখাঃ শরীরের রক্ত চলাচল কমে যাওয়ার কারণে বিভিন্ন অঙ্গে ভালো হবে অক্সিজেন এবং পুষ্টি পৌঁছায় না এটি চোখের উপর প্রভাব ফেলে। এতে চোখ ঝাপসা দেখার সমস্যা হয়। প্রেসার লো হলে দৃষ্টির স্বচ্ছতায় প্রভাব পড়তে পারে বা সাময়িক ঝাপসা দৃষ্টি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
বমি বমি ভাবঃ বমি বমি ভাব হলে পেটের মধ্যে হওয়া অস্বস্তি ভাব এবং বমি করার একটা অনুভূতি হওয়া। বমি বমি ভাব হলে সাধারণত পেটে থাকা সব কিছু বেরিয়ে গেলে তবে অস্বস্তি লাঘব হয়। একবার বমি হয়ে গেলে, বেশি বেশি পানি খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে আবার আদ্রতা ফিরিয়ে আনতে হবে, পানি শূন্যতা রোধ করতে হবে।
কি কি খাবার খেলে প্রেসার বাড়ে
অতিরিক্ত ওজন, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, সঠিক খাদ্যাভ্যাসের অভাবে অনেকে খুব কম বয়সে উচ্চ রক্তচাপ জড়িত রোগে আক্রান্ত হন। হাই প্রেসার একটি জটিল সমস্যা। হাই প্রেশার থাকলে তা নিয়ন্ত্রণে আপনাকে ওষুধ খেতে হবে। পাশাপাশি আপনাকে নিজের খাবার দাবারের দিকেও হবে নজর। তবেই সুস্থ থাকা সম্ভব। কি কি খাবার খেলে প্রেসার বাড়ে তা জেনে নিন।
রেডমিট বা লাল মাংসঃ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যার রেডমিট অর্থাৎ গরুর মাংস, খাসির মাংস এবং মহিষের মাংস একেবারে বর্জন করা একান্ত ভাবে জরুরী। কারণ এইসব লাল মাংসের খারাপ কলেস্টরলের পরিমাণ বেশি থাকে যার হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।
মুরগির চামড়া এবং ডিমের কুসুমঃ মুরগির চামড়া এবং ডিমের কুসুম খেলে রক্তচাপ বৃদ্ধি পায় সেই সাথে বেড়ে যায় হৃদরোগেরও ঝুকিও। তাছাড়া মুরগির ত্বকে উচ্চমাত্রার চর্বি থাকে যা প্রতিটি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। চর্বির জন্য উচ্চ রক্তচাপের ব্যক্তিদের এটা বর্জন করতে হবে।
ফাস্ট ফুডকে বিদায় বলুনঃ প্যাকেট জাত এবং প্রসেসড ফুড গুলোর মধ্যে সবথেকে বেশি উচ্চ রক্তচাপ সৃষ্টি কারক উপাদান থাকে। এই ফাস্টফুড এবং বেকারি খাবারে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম, প্রিজারভেটিভ, বিষাক্ত রং এবং ক্ষতিকারক চর্বি ডালটা ব্যবহার করা হয়। এই গুলো উপাদান উচ্চ রক্তচাপের রোগীর জন্য ভীষণ ক্ষতিকর।
আরও পড়ুনঃ হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়
চিনি যুক্ত খাবারঃ অতিরিক্ত চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর।কারণ এই খাবারগুলো আমাদের শরীরে মেদ জমাতে সাহায্য করে এর ফলে ওজন বৃদ্ধি পেয়ে শরীর মোটা হয়ে যায়। অতিরিক্ত ওজনের কারণে উচ্চ রক্তচাপের মতরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই অতিরিক্ত চিনি যুক্ত খাবার পরিহার করুন। মিষ্টির পরিবর্তে সামান্য মধু খেতে পারেন।
আচার এবং সস জাতীয় খাবারঃ যতই মুখরোচক লাগুক যারা হাই প্রেসার এর সমস্যায় ভুগছেন তাদের আচার এবং সসজাতীয় খাবার খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। কারণ আচার এবং সসে লবণ এবং চিনির পরিমাণ খুব বেশি থাকে, যা উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের শরীরের পক্ষে একেবারেই ভালো নয়। তাই যেসব খাবারে প্রেসার বাড়ে সেসব খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে।
লেখক এর মতামত
আজকের এই পুরো আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করে এসেছি লো প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত। আশা করি আজকের এই পুরো আর্টিকেলটি পড়ে এই সকল বিষয়ে সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থেকে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকের মত এখানেই শেষ করছি। ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন। ‘’আল্লাহ হাফেজ’’
Umme Haney'র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url