চুলের অকালপক্কতা দূর করার কার্যকরী উপায় গুলো জেনে নিন

প্রিয় পাঠক আপনি কি চুলের অকালপক্কতা নিয়ে দুশ্চিন্তে ভুগছেন? তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আজকের এই আর্টিকেলে চুলের অকালপক্কতা দূর করার  কার্যকরী উপায় গুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হবে। কম বয়সের চুল পেকে যাওয়াকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে প্রিম্যাচিউর ক্যানাইটিস। তবে তরুণ বয়সের চুল পাকা রোধ করা যায় প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে।
চুলের অকালপক্কতা দূর করার  কার্যকরী উপায় গুলো জেনে নিন
মানসিক চাপ, উদ্বেগ অথবা খাদ্যভ্যাসে সঠিক ভারসাম্যের অভাবে অকালে চুল পেকে যেতে পারে তবে এই সমস্যার রোধে রয়েছে প্রাকৃতিক পন্থা। ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্রাকৃতিক উপায়ে চাইলেই চুল পাকার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

ভূমিকা

অকালে চুল পেকে যাওয়ার সমস্যা এখন অনেকেরই। চুলের এই অকালপক্কতা দূর করতে বাজার চলতি হেয়ার কালার ব্যবহারে রয়েছে মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। তাই এই নিয়ে দুশ্চিন্তা রয়েছেন অনেকেই। তবে পাকা চুলের সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যেতে পারে প্রাকৃতিক উপায়। হরমোনের ভারসাম্যহীনতা সহ নানা কারণে অল্প বয়সেই পাক ধরতে পারে চুল।


আর তরুণ বয়সে চুলে অকালপক্কতা বেশ বিব্রতকর ব্যাপারই বটে। যদিও সাময়িক সমাধান হিসেবে অনেকেই চুলে কলব ব্যবহার করে থাকেন। তবে এতে চুল একবারে কালো হয় না। তার পাশাপাশি কলপের উপাদান নিম্নমানের হলে তা মাথার চামড়ার ক্ষতি করতে পারে। অথচ, প্রাকৃতিক উপায়ে ঘরে থাকা উপাদান দিয়ে চুলের অকালপক্কতা চিকিৎসা উপকরণ তৈরি করা সম্ভব।

কত বছর বয়স পর্যন্ত চুল গজায় 

চুল নিয়ে সমস্যা কমবেশি সবারই আছে। তাই চুল টিকিয়ে রাতে চিন্তার শেষ নেই। যাদের চুল পাতলা বা টাক হয়ে গেছে, তারা নতুন গজানোর জন্য কত কি ই না করেন। কিন্তু আপনি কি জানেন, ঠিক কত বছর বয়স পর্যন্ত চুল গজাতে পারে? এই সকল বিষয় জানতে হলে আমাদের এই লেখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

কত বছর বয়স পর্যন্ত চুল গজায় তা হল জন্মের পর থেকে বাচ্চাদের চুল বড় হতে থাকে এবং যতবার চুল নাড়ু করে দেয়া হয় বাচ্চাদের চুল তত সুন্দর হয় এবং ঘন হতে থাকে। চুল গজানোর এই বিষয়টি হল আপনি যতই বড় হন না কেন আপনার চুল মাথা থেকে গজাতে থাকবে কিন্তু চুল গজানোর আরেকটি বিষয় হলো


পুষ্টিকর খাবার এবং চুলে পর্যাপ্ত পরিমাণের ভিটামিন যদি থাকে তবে আপনার চুল গজাবে। চুল বৃদ্ধির একটি চক্র রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে বৃদ্ধির পর্যায়, বিশ্রামের পর্যায়, এবং পতন পর্যায়। একটি চুলের গড় জীবনকাল দুই থেকে আট বছর। প্রতিটি চুলের জীবনচক্রের শেষে, চুলটি ঝরে পড়ে এবং নতুন চুলের বৃদ্ধির জন্য ফলিকলটি প্রস্তুত হয়।

সাদা চুল কালো করার প্রাকৃতিক উপায়

প্রকৃতির নিয়মে একটি সময়ের পর শরীরে বার্ধক্যের ছাপ পড়ে। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্যেও যেমন প্রভাব পড়ে, একই সঙ্গে ত্বকের টানটান ভাব নষ্ট হয় এবং চুলে ও পাক ধরতে শুরু হয়। অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন ও দূষণের কারণে আজকাল অল্প বয়সেই অনেকের চুল পেকে যেতে শুরু করেছে। বর্তমান সময়ে শুধু মধ্যবয়সীরাই নয়,

২৫ বছরের কম বয়সেও চুল পাকতে থাকে অনেকের। এতে অনেকের আত্মবিশ্বাস এর অভাব হয়। পুষ্টি ও যত্নে অভাবে অনেক সময়ই চুল পেকে যেতে শুরু করে। সাদা চুল প্রাকৃতিক উপায়ে ঘরেই কালো করতে পারেন। আসুন জেনে নেই কিভাবে সাদা চুল প্রাকৃতিক উপায়ে ঘরে কালো করবেন।
সাদা চুল কালো করার প্রাকৃতিক উপায়
আমলকি ও হেনা--
চুলের যত্নে যে প্রশাধনী ব্যবহার করা হয়, তার বেশির ভাগেরই উপাদান হলো আমলকি। ঘরোয়া উপায়ে পাকা চুল কালো করতে চুলের লেন্থ অনুযায়ী হেনা পাউডার গরম পানিতে ভিজিয়ে পেস্ট করে নিন। এবার পেস্টে আমলকি পাউডার ও অল্প কফি মিশিয়ে মিশ্রণটি ভালো করে তুলে লাগিয়ে নিন। ১ ঘন্টা রেখে চুল ভালো করে শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিন।

কারিপাতা ও নারকেল তেল--
চুল কালো করতে দারুন কার্যকরী একটি উপাদান হল কারিপাতা। কারণ চুল কালো করার প্রয়োজন হলো মেলানিন। আর কারি পাতায় এর উপাদান থাকে পর্যাপ্ত। সেইসঙ্গে এটি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে। একটি পাত্রে ৩ চা চামচ নারকেল তেল নিন। এরপর তাতে ৫-৬ কারিপাতা দিন। এবার চুলায় বসিয়ে হালকা আঁচে নাড়তে থাকুন।

মিশ্রণটি কালচে হয়ে এলে নামিয়ে ঠান্ডা হতে দিন। এরপর চুলের গোড়ায় এই তেল ম্যাসাজ করে নিন। অপেক্ষা করুন ঘন্টাখানেক। এরপর শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে ২-৩ দিন এই তেল ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।

ক্যাস্টর তেল ও সরষে তেল--
১ চা চামচ ক্যাস্টর তেল ২ চা চামচ সরষের তেল মিশিয়ে কয়েক সেকেন্ডের জন্য গরম করুন। ঠান্ডা হলে চুলের গোড়ায় স্কাল্পে দিয়ে ১০ মিনিট ধরে ভালো করে ম্যাসাজ করুন। অন্তত ৪৫ মিনিট অপেক্ষা করার পর শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল ধুয়ে ফেলতে পারেন। সপ্তাহে তিনবার এই ঘরোয়া পদ্ধতি মেনে চললে দ্রুত চুল কালো হয়ে যায়।

মেথি ও নারকেল তেল--
অ্যামিনো অ্যাসিড ও লিকিথিন সমৃদ্ধ মেথি আমাদের চুল সাদা হওয়া রোধ করে। নারকেল তেল গরম করে তাতে মেথি দানা দিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এবার উষ্ণ গরম অবস্থায় মেথি ছেকে নিয়ে স্কাল্পে ও চুলের গোড়ায় ভালো করে মালিশ করুন। রাতে ঘুমানোর আগে মালিশ করে পরদিন সকালে উঠে শ্যাম্পু করে নিলে সব থেকে ভালো ফল পাওয়া যাবে।

পেঁয়াজের পেস্ট--
চুলকে ঘন ও উজ্জ্বল করতে পেঁয়াজের গুন অনেক। প্রথমে একটি পেঁয়াজ কেটে থেঁতো করে পেস্ট বানিয়ে নিন। এবার সেই পেস্ট চুল ও মাথার ত্বকে ব্যবহার করুন। ১ ঘন্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ভালো করে ধুয়ে নিন। পেঁয়াজের পেস্ট দ্রুত চুল পাকা থেকে কালো হয়ে যায়।

অল্প বয়সে চুল পাকা

চুল পাকা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। একটা বয়সে সবারই চুল পাকা শুরু করে। কিন্তু অসময়ে চুল পাকা দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠতে পারে। অনেকের অল্প বয়সে চুল পাকা শুরু করে। বার্ধক্য এবং জিনগত কারণ ছাড়াও অতিরিক্ত স্ট্রেস এবং শরীরে পুষ্টির অভাব থেকেও চুল পেকে যেতে পারে তাড়াতাড়ি।


অকালে চুল পেকে যাওয়ার পিছনে জিনের একটি অন্যতম হাত রয়েছে। গবেষণা অনুসারে, জেনেটিক্সের কারণে অকালে চুল পেকে যায়। স্বাস্থ্য বিষয়ক এক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ গুলো এখানে জানানো হলো।

স্ট্রেসঃ চুল পড়ে যাওয়া এবং চুল পেকে যাওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ হিসেবে কাজ করে স্ট্রেস। অনেক বেশি মানসিক চাপ ও চিন্তার কারণে চুল তাড়াতাড়ি পেকে যেতে পারে। স্ট্রেসে থাকলে মস্তিষ্কে কর্টিসল বা স্ট্রেস হরমোনের উৎপাদন হতে শুরু করে। আর এর কারণে চুল সাদা হয়ে যায়।

ভিটামিনের অভাবঃ ভিটামিনের অভাব একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ফোলেট, ভিটামিন বি-১২, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি এর অভাবে আকালে চুল পেকে যায়। ভিটামিন সি জাতীয় খাবারের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে,যা ত্বক, চুলের পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে। অপুষ্টি, ভিটামিন, মিনারেলের অভাবে অনেকের চুল আকালে পেকে যায়।

পুষ্টিহীনতাঃ খাদ্যাভ্যাসে যদি সকল প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান পর্যাপ্ত পরিমাণে না থাকে তবে অকালেই চুল পাকা শুরু হতে পারে। বিশেষত ভিটামিন বি টুয়েলভ এর অভাবে চুল রুক্ষ, পাতলা এবং ধূসর বর্ণ ধারণ করে।

ধূমপান বা দূষণঃ অত্যাধিক ধূমপানের কারণে বা দূষণের কারণেও চুল সাদা হয়ে যেতে পারে। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে ধূমপান ত্যাগ করতে হবে এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।

দূষিত আবহাওয়াঃ পরিবেশে মিশে থাকা দূষিত উপাদান শরীরের তৈরি করে 'ফ্রি রেডিক্যাল' বা মুক্ত মৌল। এই মুক্ত মৌল ' মেলানিন' নষ্ট করে, ফলে চুলের বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়া দ্রুত হয়ে যায় এবং অকালে চুল ধূসর হয়।

চুল পাকা বন্ধ করার খাবার

অল্প বয়সে চুল পাকার সমাধান হতে পারে পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ। শরীরে মেলানিনের উৎপাদন বাড়াতে কিংবা ভিটামিনের অভাব কমাতে বড় প্রভাব রাখবে যেসব খাবার, কয়েকটি খাবার আছে, যেগুলো নিয়মিত খেলে পাকা চুলের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন খাবারগুলো--

ডিমের কুসুম: ডিমের কুসুমে আছে প্রচুর পরিমাণ বি১২ ভিটামিন। চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা ও বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখে ভিটামিন বি১২। অন্য কোনো স্বাস্থ্যগত সমস্যা না থাকলে চুল পাকা রোধে ডিমের কুসুম হতে পারে ভালো সমাধান।

সবুজ শাক-সবজি: যদি চান, চুলের রং কালো হোক, তবে নিয়মিত সবুজ শাক সবজি খাওয়ার অভ্যাস করুন। এর ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়বে। সেইসঙ্গে বাড়বে হজম ক্ষমতাও। ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ডায়েটারি ফাইবার চুল পাকার সমস্যা রোধ করতে কাজ করে। তাই পাতে শাক-সবজির পরিমাণ বেশি করে রাখতে হবে।

বাদাম: আখরোটে, আমন্ড বা যে কোনো ধরনের বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কপার। যা চুলের স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী! অকালে চুল পাকার সমস্যা ঠেকাতে বাদাম তেলও মাথায় মেখে দেখুন। উপকার পাবেন।

আমলা: আমলা বা আমলকি ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা চুলের রঙ বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি চুলের মলিনতা দূর করে এবং চুলের গুণগত মান উন্নত করে।

মাশরুম: উপকারী একটি খাবার হলো মাশরুম। এতে থাকে পর্যাপ্ত কপার। নিয়মিত এই খাবার খেলে মেলানিন উৎপাদন ভালো হয়। এতে চুলের রং কালো রাখে। তাই শিশুর খাবারের তালিকায় নিয়মিত মাশরুম রাখতে হবে। এতে চুল অকালে পাকার ভয় থাকবে না।

দুগ্ধজাত পণ্য: দুগ্ধজাত পণ্য যেমন দুধ, পনির, দই ইত্যাদি ভিটামিন বি১২, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন এবং অন্যান্য বিভিন্ন পুষ্টিতে সমৃদ্ধ, যা মেলানিন উৎপাদনে  সহায়তা করে। সেই সঙ্গে দই প্রোবায়োটিক এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। 

গাজর: গাজর ভিটামিন এ-তে সমৃদ্ধ, যা চুলের জন্য উপকারী এবং চুলের রঙ বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।

মিষ্টি আলু: মিষ্টি আলু ভিটামিন এ-তে সমৃদ্ধ, যা চুলের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং চুলের পিগমেন্টেশন রক্ষায় সহায়ক।

ছেলেদের চুল কালো করার উপায়

ছেলেদের সৌন্দর্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ চুল। ত্বকের যত্নে ব্যাপারে অনীহা থাকলে চুলের যত্নের ব্যাপারে তারা কিন্তু বেশ সচেতন। তবে অনেকেরই চুলের যত্ন বলতে কেবল রোজ শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করা বোঝেন। ঝলমলে সুন্দর স্বাস্থ্যকর চুল পেতে হলে শুধু শ্যাম্পু করলেই চলবে না, বাড়তি যত্নেরও দরকার আছে। এই যত্নের জন্য খুব বেশি সময় ব্যয়ের প্রয়োজন নেই।
ছেলেদের চুল কালো করার উপায়
অনেক সময় অল্প বয়সে চুল পেকে যায় বা সাদা হয়ে যায়। অনেক কারণে অল্প বয়সে চুল পেকে যেতে পারে। চুলের গোড়ায় থাকা মেলানোসাইটের কারণে চুলের রং কালো হয়ে থাকে। বিভিন্ন কারণে মেলানোসাইট ক্ষতিগ্রস্ত হলেই চুল সাদা হয়ে যায়। অল্প বয়সে ছেলেদের মাথার চুল পেকে যায় বা সাদা হয়ে যায়। একবার চুল পাকলে তার প্রতিকার করা যায় না।

তবে হেয়ার ট্রিটমেন্ট চুলপাকা থেকে কিছুটা রোধ করা যায়। চুল পাকা কমাতে হরিতকি, মেহেদি পাতা ভালোভাবে ফুটিয়ে টনিক হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। চুল পাকা কমে যেতে পারে।

ছেলেরা নিয়মিত চুলের যত্নে মেথি হেয়ার প্যাকটি লাগাতে পারেন। নারকেল তেল গরম করে নিয়ে এরপর এতে মেথি গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। শুধু মেথি সারারাত ভিজিয়ে রেখে সকালে এটিকে ব্লেন্ড করে চুলের গোড়ায় লাগাতে পারেন। এরপর মিশ্রণটি পুরো চুলে লাগিয়ে এক ঘন্টা পর শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৩ দিন এই হেয়ার মাস্কটি ব্যবহার করলে চুল হবে ঘন, স্বাস্থ্য উজ্জ্বল ও ঝলমলে।

এছাড়াও চা পাতার পাউডার ২ চামচ, মেহেদি পাউডার ২ চামচ, মধু ১ চামচ, লেবুর রস ১ চামচ। বাড়িতে সব উপকরণ একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এবার পরিমাণ মতো গরম পানি দিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। পুরো চুলে মিশ্রণটি ভালো করে লাগে আধা ঘন্টা রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন।

লেখকের মন্তব্য

এই আর্টিকেল থেকে আমরা চুলের অকালপক্কতা দূর করার উপায় সম্পর্কে জানলাম। চুলের সৌন্দর্য থেকেই চেহারার সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। আর ওপরে আলোচিত টিপস গুলো ফলো করে আশা করি আপনারা খুব সহজেই চুলের অকালপক্কতা দূর করার উপায় গুলো জানতে পেরেছেন। এমন সব টিপস গুলো পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটের অন্যান্য আর্টিকেল গুলো পড়তে পারেন। ''ধন্যবাদ''

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Umme Haney'র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url